জনশক্তি বা মানবসম্পদ
নির্বাচন পদ্ধতি বা প্রক্রিয়া বা পদক্ষেপ চিত্রসহ বর্ণনা করুন।
নিচে জনশক্তি বা মানবসম্পদ নির্বাচন
পদ্ধতি/প্রক্রিয়া/পদক্ষেপসমূহ বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হলো এবং শেষে একটি চিত্র
(ফ্লোচার্ট) আকারে উপস্থাপন করা হয়েছে, যাতে পুরো প্রক্রিয়াটি সহজে বোঝা যায়।
ভূমিকা: প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য
পূরণে উপযুক্ত ও দক্ষ জনবল নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। জনশক্তি
নির্বাচন বলতে বোঝায় এমন প্রার্থীদের মধ্য থেকে যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিকে নির্বাচন
করা, যিনি প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারবেন। এটি একটি
ধাপে ধাপে পরিচালিত প্রক্রিয়া, যার প্রতিটি ধাপই
গুরুত্বপূর্ণ।
জনশক্তি নির্বাচন প্রক্রিয়ার
ধাপসমূহ:
১. চাহিদা নির্ধারণ (Manpower Requisition): প্রথম ধাপে
প্রতিষ্ঠান বুঝে নেয় যে, কোথায় এবং কতজন কর্মীর প্রয়োজন রয়েছে। এটি সাধারণত বিভাগীয়
প্রধান বা ব্যবস্থাপক দ্বারা নির্ধারিত হয় এবং মানবসম্পদ বিভাগে জানানো হয়।
২. চাকরির বর্ণনা ও যোগ্যতা
নির্ধারণ (Job Description and Specification): এই ধাপে একটি নির্দিষ্ট পদের
দায়িত্ব, কর্তব্য, প্রয়োজনীয় দক্ষতা, অভিজ্ঞতা
ও যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়। এতে উপযুক্ত প্রার্থী বাছাই সহজ হয়।
৩. নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ (Advertisement): চাকরির বিবরণ অনুযায়ী
বিভিন্ন মাধ্যম যেমন পত্রিকা, অনলাইন জব পোর্টাল, প্রতিষ্ঠানের
ওয়েবসাইট, ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্ট ইত্যাদির মাধ্যমে নিয়োগ
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
৪. আবেদন গ্রহণ ও বাছাই (Application Receiving and
Screening): প্রার্থীরা নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে আবেদন করে। এরপর মানবসম্পদ বিভাগ
আবেদনগুলো যাচাই করে যোগ্য প্রার্থীদের সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করে, যেটি
প্রাথমিক বাছাই হিসেবে বিবেচিত হয়।
৫. লিখিত পরীক্ষা (Written Test): অনেক প্রতিষ্ঠান
প্রথম ধাপে লিখিত পরীক্ষা নিয়ে থাকে, যেখানে সাধারণ জ্ঞান, ইংরেজি, গণিত, এবং পদের উপর
নির্ভর করে টেকনিক্যাল প্রশ্ন থাকে।
৬. মৌখিক পরীক্ষা /
সাক্ষাৎকার (Interview): লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ব্যক্তিত্ব, যোগাযোগ
দক্ষতা, আচরণ, সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা
ইত্যাদি যাচাই করতে মৌখিক সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়।
৭. মনোবৈজ্ঞানিক / মানসিক
মূল্যায়ন (Psychological Test): কিছু প্রতিষ্ঠানে প্রার্থীদের মনস্তাত্ত্বিক প্রস্তুতি, নেতৃত্ব,
মানসিক চাপ মোকাবেলার সক্ষমতা ইত্যাদি যাচাই করতে বিশেষ মানসিক
পরীক্ষাও নেওয়া হয়।
৮. পূর্ববর্তী রেফারেন্স
যাচাই (Reference
Check): চূড়ান্ত প্রার্থীর পূর্ববর্তী চাকরি বা শিক্ষাগত প্রতিষ্ঠানের রেফারেন্স যাচাই
করা হয়, যাতে তার সততা ও পেশাগত রেকর্ড সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
৯. চিকিৎসা পরীক্ষা (Medical Test): নির্বাচিত প্রার্থীর
শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা যাচাই করার জন্য চিকিৎসা পরীক্ষা করা হয়, যাতে জানা
যায় সে কাজের জন্য ফিট কিনা।
১০. চূড়ান্ত নির্বাচন ও
নিয়োগপত্র প্রদান (Final Selection and Appointment): সব ধাপ পেরিয়ে যোগ্য
প্রার্থীকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করে তাকে নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়। এরপর সে
নির্দিষ্ট সময়ে কর্মস্থলে যোগদান করে।
জনশক্তি
নির্বাচন প্রক্রিয়া – চিত্র (Flowchart): |
চাহিদা
নির্ধারণ |
↓ |
চাকরির
বর্ণনা ও যোগ্যতা নির্ধারণ |
↓ |
নিয়োগ
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ |
↓ |
আবেদন
গ্রহণ ও বাছাই |
↓ |
লিখিত
পরীক্ষা (যদি প্রযোজ্য) |
↓ |
সাক্ষাৎকার
/ মৌখিক পরীক্ষা |
↓ |
মানসিক
বা মনোবৈজ্ঞানিক মূল্যায়ন (যদি প্রযোজ্য) |
↓ |
রেফারেন্স
যাচাই |
↓ |
চিকিৎসা
পরীক্ষা |
↓ |
চূড়ান্ত
নির্বাচন ও নিয়োগপত্র প্রদান |
উপসংহার: জনশক্তি নির্বাচন
একটি সুপরিকল্পিত ও ধাপে ধাপে পরিচালিত প্রক্রিয়া। প্রতিটি ধাপে প্রতিষ্ঠান
প্রার্থীর দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতা মূল্যায়ন করে। সঠিক পদ্ধতিতে নির্বাচন
করা কর্মী প্রতিষ্ঠানের সম্পদে পরিণত হয়। তাই এই প্রক্রিয়াটিকে গুরুত্বসহকারে ও
পেশাগতভাবে পরিচালনা করাই বাঞ্ছনীয়।
বিকল্প উত্তর:
জনশক্তি বা মানবসম্পদ
নির্বাচন পদ্ধতি বা প্রক্রিয়া বা পদক্ষেপ চিত্রসহ বর্ণনা করুন।
ভূমিকা: প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের
সাফল্যের পেছনে একটি দক্ষ, অভিজ্ঞ ও দায়িত্বশীল মানবসম্পদই মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ
করে। তাই একটি প্রতিষ্ঠানের কর্মী নির্বাচন প্রক্রিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও
কৌশলগত একটি কাজ। সঠিক ব্যক্তি যদি সঠিক পদে নিয়োগ পান, তাহলে
প্রতিষ্ঠান লাভবান হয়; অন্যদিকে ভুল নিয়োগ প্রতিষ্ঠানকে
আর্থিক, প্রশাসনিক ও উৎপাদনগত দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে
পারে।
১. চাহিদা নির্ধারণ (Manpower Requisition): প্রথম ধাপে
প্রতিষ্ঠান তার কর্মপ্রবাহ বিশ্লেষণ করে নির্ধারণ করে কোথায়, কখন এবং কী
ধরণের কর্মী প্রয়োজন। একটি নির্দিষ্ট পদে শূন্যতা সৃষ্টি হলে বা নতুন প্রকল্প
শুরু হলে সে অনুযায়ী জনবল চাহিদা তৈরি হয়। এই চাহিদার ভিত্তিতে মানবসম্পদ বিভাগে
একটি ফর্মাল অনুরোধ পাঠানো হয়, যাতে পদের নাম, সংখ্যা, যোগ্যতা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় শর্তাবলী
থাকে।
২. চাকরির বর্ণনা ও যোগ্যতা
নির্ধারণ (Job Description and Job Specification): এই ধাপে সংশ্লিষ্ট পদের
দায়িত্ব, কর্তব্য, কর্মপরিবেশ, প্রতিবেদন
জমা দেওয়ার কাঠামো, ইত্যাদি নির্ধারিত হয়। একই সঙ্গে
নির্দিষ্ট পদে চাকরি করতে কী ধরনের শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা,
প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং ব্যক্তিত্ব গুণ থাকা প্রয়োজন তা নির্ধারিত
হয়। এই ধাপ প্রার্থীদের মধ্যে কাজ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা প্রদান করে।
৩. নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ (Advertisement): প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত
যোগ্যতার ভিত্তিতে যোগ্য প্রার্থী আকর্ষণের জন্য উপযুক্ত মিডিয়াতে (পত্রিকা, ওয়েবসাইট,
সোশ্যাল মিডিয়া, ক্যারিয়ার পোর্টাল)
বিজ্ঞপ্তি দেয়। বিজ্ঞপ্তিতে পদের নাম, দায়িত্ব, যোগ্যতা, আবেদনের পদ্ধতি ও সময়সীমা বিস্তারিতভাবে
উল্লেখ থাকে। এই ধাপটি উপযুক্ত প্রার্থীদের কাছে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ইতিবাচক
বার্তা পৌঁছে দেয়।
৪. আবেদন গ্রহণ ও প্রাথমিক
বাছাই (Receiving
Applications and Initial Screening): আবেদনগুলো জমা পড়ার পর মানবসম্পদ বিভাগ
আবেদনপত্রগুলো স্ক্যান করে যোগ্য প্রার্থীদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা তৈরি করে।
যারা বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা বা অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে নির্ধারিত শর্ত পূরণ করে না,
তাদের বাদ দেওয়া হয়। এতে করে পরবর্তী ধাপগুলো আরও কার্যকরভাবে
সম্পন্ন করা সম্ভব হয়।
৫. লিখিত পরীক্ষা (Written Test): প্রাথমিকভাবে
বাছাইকৃত প্রার্থীদেরকে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই করা হয়। এতে সাধারণ জ্ঞান, সমস্যা
সমাধান দক্ষতা, ইংরেজি, গণিত এবং
প্রাসঙ্গিক টেকনিক্যাল দক্ষতা যাচাই করা হয়। লিখিত পরীক্ষা প্রার্থীর মেধা এবং
মৌলিক দক্ষতার একটি নিরপেক্ষ মূল্যায়ন নিশ্চিত করে।
৬. সাক্ষাৎকার / মৌখিক
পরীক্ষা (Interview): লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সাক্ষাৎকার নেওয়া
হয়। এটি এক বা একাধিক ধাপে হতে পারে—যেমন, প্রাথমিক স্ক্রিনিং, টেকনিক্যাল
ইন্টারভিউ ও চূড়ান্ত এইচআর ইন্টারভিউ। এই ধাপে প্রার্থীর যোগাযোগ দক্ষতা, আত্মবিশ্বাস, নেতৃত্বগুণ, সমস্যা
সমাধান দক্ষতা এবং প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আগ্রহ মূল্যায়ন করা হয়।
৭. মনোবৈজ্ঞানিক বা মানসিক
মূল্যায়ন (Psychological / Aptitude Test): অনেক ক্ষেত্রে প্রার্থীর মনোভাব, মানসিক
স্থিতিশীলতা, স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট, টিমওয়ার্ক
এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা যাচাই করার জন্য মনোবিজ্ঞানভিত্তিক প্রশ্নোত্তর ও
পরিস্থিতিভিত্তিক পরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়। বিশেষ করে নেতৃত্বের পদে এই ধাপটি
গুরুত্বপূর্ণ।
৮. পূর্ববর্তী রেফারেন্স
যাচাই (Reference
Check): চূড়ান্ত পর্যায়ের প্রার্থীর পূর্বের চাকরির রেফারেন্স বা পরিচয় যাচাই করা হয়।
এতে প্রার্থীর কর্মনিষ্ঠা, আচরণ, পেশাগত মানসিকতা, এবং সততা সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়। এই ধাপ প্রতিষ্ঠানকে ভুল
সিদ্ধান্ত নেওয়া থেকে বিরত রাখে।
৯. চিকিৎসা পরীক্ষা (Medical Examination): প্রার্থীকে তার দেহ ও
মনের স্বাস্থ্যের দিক থেকে উপযুক্ত কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য একটি মেডিকেল
পরীক্ষা করানো হয়। এতে চোখ, রক্তচাপ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, মানসিক অবস্থা ইত্যাদি বিবেচনায় নেওয়া হয়। এটি একটি প্রতিষ্ঠানকে
স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে।
১০. চূড়ান্ত নির্বাচন ও
নিয়োগপত্র প্রদান (Final Selection and Appointment Letter): সব ধাপ সফলভাবে অতিক্রম করার
পর যোগ্য প্রার্থীকে চূড়ান্তভাবে নির্বাচন করা হয়। এরপর তাকে একটি অফিসিয়াল
নিয়োগপত্র প্রদান করা হয়, যেখানে চাকরির শর্তাবলী, দায়িত্ব,
বেতন কাঠামো, ও কর্মপরিবেশের বিস্তারিত উল্লেখ
থাকে। প্রার্থী এই শর্ত মেনে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করলে তার নিয়োগ কার্যকর হয়।
উপসংহার: জনশক্তি নির্বাচন
প্রক্রিয়া অত্যন্ত সুসংগঠিত ও পেশাগত হওয়া উচিত, কারণ একটি ভুল নিয়োগ
প্রতিষ্ঠানকে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতির মুখে ফেলতে পারে। ধাপে ধাপে পরিচালিত এই
প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান কেবল যোগ্য কর্মীই নির্বাচন করে না, বরং কর্মপরিবেশের সঙ্গে মানানসই উপযুক্ত ব্যক্তিকে সংযুক্ত করে, যা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও টিকে থাকার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সার্চ কী: জনশক্তি পরিকল্পনার উপাদান কি কি?, জনশক্তি পরিকল্পনার মূল উপাদান কোনটি?, মানব সম্পদ পরিকল্পনার উপাদান কয়টি?, জনশক্তি পরিকল্পনা কিভাবে তৈরি করতে হয়?, জনশক্তি পরিকল্পনার বৈশিষ্ট্য, হিউম্যান রিসোর্স পরিকল্পনার ধাপসমূহ বর্ণনা কর, হিউম্যান রিসোর্স পরিকল্পনা কী, শক্তি পরিকল্পনা কাকে বলে, কর্মীর দক্ষতা উন্নয়ন পদ্ধতি, জনশক্তি পরিকল্পনা কী?, জনশক্তি পরিকল্পনা কিভাবে করতে হয়?, জনশক্তি পরিকল্পনা ও মানব সম্পদ পরিকল্পনা কি একই?, জনশক্তি পরিকল্পনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি কি?, জনশক্তি পরিকল্পনার বৈশিষ্ট্য, মানব সম্পদ সংগ্রহ ও নির্বাচনের মধ্যে পার্থক্য, হিউম্যান রিসোর্স পরিকল্পনার ধাপসমূহ বর্ণনা কর, হিউম্যান রিসোর্স পরিকল্পনা কী, মানব সম্পদ নির্বাচন কি, শক্তি পরিকল্পনা কাকে বলে, কর্মীর দক্ষতা উন্নয়ন
পদ্ধতি, মানব সম্পদ পরিকল্পনার পদক্ষেপ, জনশক্তি পরিকল্পনার বৈশিষ্ট্য, হিউম্যান রিসোর্স পরিকল্পনার
ধাপসমূহ বর্ণনা কর, হিউম্যান রিসোর্স পরিকল্পনা
কী, শক্তি পরিকল্পনা কাকে বলে, কর্মীর দক্ষতা উন্নয়ন পদ্ধতি, জনশক্তি পরিকল্পনার গুরুত্ব ও সীমাবদ্ধতা কেন?, মানব সম্পদ পরিকল্পনার সীমাবদ্ধতা কি কি?, জনশক্তি পরিকল্পনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি কি?, জনশক্তি পরিকল্পনার অসুবিধা কি কি?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনায় নির্বাচন কি?, কর্মীদের নির্বাচন বলতে কি বুঝায়?, হিউম্যান রিসোর্স সংগ্রহের উৎস কি?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা কী?, মানব সম্পদ সংগ্রহ ও নির্বাচনের মধ্যে পার্থক্য, মানব সম্পদ নির্বাচন পদ্ধতির সর্বশেষ স্তর কোনটি, মানব সম্পদ নির্বাচন প্রক্রিয়া আলোচনা কর, হিউম্যান রিসোর্স সংগ্রহের পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর, হিউম্যান রিসোর্স পরিকল্পনার ধাপসমূহ বর্ণনা কর, হিউম্যান রিসোর্স নির্বাচনের বিবেচ্য, বিষয়গুলো বর্ণনা
কর, মানব সম্পদ নির্বাচন কি, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট এর প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর
ঘোষণা: এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সকল লেখনি লেখক ও ওয়েব এডমিন মুহাম্মাদ আল-আমিন খান কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। Bangla Articles এর কোনো লেখনি থেকে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক কপি করে সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্য কোনো ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যাবে না। কোনো লেখনি ভালো লাগলে ও প্রয়োজনীয় মনে হলে এই ওয়েবসাইট থেকেই তা পড়তে পারেন অথবা ওয়েব লিংক শেয়ার করতে পারেন। গুগল সার্চ থেকে দেখা গেছে যে- বহু লেখনি কতিপয় ব্যক্তি নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন, যা সম্পূর্ণরূপে কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন। ভবিষ্যতে আবারও এমনটি হলে প্রথমত গুগলের কাছে রিপোর্ট করা হবে ও দ্বিতীয়ত তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই কপিরাইট আইনের আওতায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সাথে সকলের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে- Bangla Articles এ প্রকাশিত কোনো লেখনি আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে, প্রয়োজনে আপনি এর সমালোচনা কমেন্টের মাধ্যমে করতে পারেন। বাক স্বাধীনতা, চিন্তার বহিঃপ্রকাশ করার অধিকার ও লেখালেখি করার অভ্যাসের জায়গা থেকে লেখক যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন। তবে তিনি তার যেকোনো লেখনির ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন যাতে করে শালীনতা বজায় রাখা যায় এবং অন্যের ধর্মীয় অনুভূতি, মূল্যবোধ ও অধিকারের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা যায়। - মুহাম্মাদ আল-আমিন খান, লেখক ও ওয়েব এডমিন, Bangla Articles