ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের সংজ্ঞা দিন। ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের প্রধান অংশ বা কাঠামো লিখুন

Muhammad Al-Amin Khan, Editor in Chief of BA, BJN, BST
0


ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের সংজ্ঞা দিন। ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের প্রধান অংশ বা কাঠামো লিখুন

ব্যবসায়পত্র (বা বাণিজ্যিক পত্র): ব্যবসায়পত্র (বা বাণিজ্যিক পত্র) হল একটি আনুষ্ঠানিক লিখিত যোগাযোগ যা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে এক ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে অন্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়। ব্যবসায়পত্র হলো একটি প্রাতিষ্ঠানিক লিখিত বার্তা, যা ব্যবসায়িক তথ্য আদান-প্রদান, পণ্য কেনাবেচা, লেনদেন, দাবি-দাওয়া, প্রস্তাব, অভিযোগ বা অন্য যেকোনো ধরনের বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্পাদনের উদ্দেশ্যে প্রেরণ করা হয়।”

 

উদাহরণ:

  • অর্ডার পত্র
  • অভিযোগপত্র
  • তথ্য অনুসন্ধান পত্র
  • মূল্যতালিকা চাওয়া পত্র
  • পাওনা আদায় সংক্রান্ত পত্র ইত্যাদি।

 

মোট কথা ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্র হলো একটি পেশাগত ও আনুষ্ঠানিক চিঠি, যা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে লেখা হয় এবং দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে।


ব্যবসায় পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের প্রধান অংশ বা কাঠামো

ব্যবসায় পত্র একটি নির্দিষ্ট কাঠামো অনুসরণ করে লেখা হয়। এই কাঠামোর মাধ্যমে একটি পেশাদার ও কার্যকর চিঠি তৈরি হয়। ব্যবসায় পত্রের প্রধান অংশসমূহ নিচে তুলে ধরা হলো:

 

১. প্রেরকের ঠিকানা (Sender’s Address): পত্রের উপরের বামে প্রেরকের অফিস বা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা লেখা হয়।

 

২. তারিখ (Date): প্রেরকের ঠিকানার নিচে পত্র লেখার তারিখ লেখা হয়।

 

৩. প্রাপকের ঠিকানা (Receiver’s Address): যাকে পত্রটি পাঠানো হচ্ছে তার নাম, পদবী ও প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা উল্লেখ করা হয়।

 

৪. সম্বোধন (Salutation): প্রাপকের প্রতি শিষ্টাচারপূর্ণ সম্ভাষণ লেখা হয় যেমন: “জনাব,” / “Dear Sir,” ইত্যাদি।

 

৫. বিষয় (Subject): এক বা দুই লাইনে পত্রের মূল উদ্দেশ্য সংক্ষেপে লেখা হয়।

 

৬. মূল বক্তব্য বা দেহাংশ (Body of the Letter): এটি চিঠির প্রধান অংশ। এটি তিনটি ভাগে বিভক্ত—

  • (ক) প্রস্তাবনা: পত্র লেখার কারণ বা প্রেক্ষাপট।
  • (খ) মূল বক্তব্য: সমস্যার বিস্তারিত বিবরণ, প্রস্তাব বা দাবি।
  • (গ) উপসংহার: আশা বা অনুরোধের মাধ্যমে সমাপ্তি।

 

৭. সমাপ্তি সম্ভাষণ (Complimentary Close): শ্রদ্ধা ও ভদ্রতার সাথে পত্র শেষ করার অংশ। যেমন: “বিনীত,” / “Faithfully yours,” ইত্যাদি।

 

৮. স্বাক্ষর ও নাম (Signature & Name): প্রেরকের স্বাক্ষর, নাম, পদবী এবং প্রয়োজনে প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হয়।

 

উপসংহার: এই কাঠামো অনুসরণ করে ব্যবসায় পত্র লেখা হলে তা শুদ্ধ, শৃঙ্খল ও প্রভাববিস্তারকারী হয়। এটি প্রেরক ও প্রাপকের মধ্যে কার্যকর যোগাযোগ স্থাপন করতে সহায়ক।

 

বিকল্প উত্তর:

ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের সংজ্ঞা দিন। ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের প্রধান অংশ বা কাঠামো লিখুন।


ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের সংজ্ঞা: ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্র হলো একটি আনুষ্ঠানিক লিখিত যোগাযোগের মাধ্যম, যা দুই বা ততোধিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তথ্য বিনিময়, প্রস্তাব, চাহিদা, অভিযোগ বা অর্থনৈতিক লেনদেন সংক্রান্ত বিষয়ে ব্যবহার করা হয়। এ ধরনের পত্র সাধারণত পেশাদার, সংক্ষিপ্ত, স্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট কাঠামো অনুসরণ করে লেখা হয়। এটি ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে গতি প্রদান করে এবং ভুল-বোঝাবুঝি কমাতে সহায়তা করে।

 

মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:

১. আনুষ্ঠানিকতা: এটি একটি গম্ভীর ও শিষ্টচারি ভাষায় লেখা হয়।
২. ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য: এর লক্ষ্য শুধুই ব্যবসা সংক্রান্ত বার্তা আদান-প্রদান।
৩. লিখিত দলিল: এটি ভবিষ্যৎ রেফারেন্সের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লিখিত প্রমাণ।
৪. উল্লেখযোগ্য কাঠামো: সালাম, বিষয়বস্তু, সমাপ্তি ইত্যাদি নির্দিষ্ট অংশ থাকে।
৫. দ্বিপাক্ষিক যোগাযোগ: প্রেরক ও প্রাপক—উভয়ের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বজায় রাখে।

 

উদাহরণ: বিক্রয় প্রস্তাব পত্র, অর্ডার পত্র, পণ্য ফেরতের জন্য অভিযোগপত্র, বকেয়া টাকা আদায়ের আবেদন, মূল্য তালিকার জন্য অনুরোধপত্র


ব্যবসায় পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের প্রধান অংশ বা কাঠামো

একটি ব্যবসায় পত্র লিখতে হলে নির্দিষ্ট কিছু অংশ বা কাঠামো অনুসরণ করতে হয়। এই কাঠামো অনুসরণ করলে পত্রটি হয় সুসংগঠিত, কার্যকর এবং প্রভাববিস্তারকারী। নিচে এর প্রতিটি অংশ বিশদভাবে আলোচনা করা হলো:

 

১. প্রেরকের ঠিকানা (Sender’s Address):

ব্যবসায় পত্রের শুরুতেই প্রেরকের ঠিকানা উল্লেখ করতে হয়। এটি সাধারণত পত্রের উপরের বাম পাশে থাকে। প্রেরকের প্রতিষ্ঠান বা অফিস কোথায় অবস্থিত, তা এই অংশ থেকে বোঝা যায়। ঠিকানার সাথে ফোন নম্বর, ইমেইল ও ওয়েব ঠিকানাও সংযুক্ত থাকতে পারে। প্রতিষ্ঠান যদি লেটারহেড ব্যবহার করে, তবে সেখানে ঠিকানা আগেই মুদ্রিত থাকে।

উদারণ:
Rahman & Co.
45/1, Dhanmondi, Dhaka-1209

 

২. তারিখ (Date): প্রেরকের ঠিকানার নিচে পত্র লেখার তারিখ উল্লেখ করতে হয়। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কারণ তারিখের মাধ্যমে চিঠির সময়কাল নির্ধারণ করা যায়। ভবিষ্যতে পত্রের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে এটি প্রমাণস্বরূপ ব্যবহৃত হয়। উদাহরণ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫

 

৩. 🧾 প্রাপকের ঠিকানা (Receiver’s Address): এই অংশে যাকে বা যে প্রতিষ্ঠানকে পত্রটি পাঠানো হচ্ছে, তার নাম, পদবী এবং অফিস/প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা লেখা হয়। এটি পত্রের প্রাপক নির্ধারণ করে এবং ভদ্রতা ও আনুষ্ঠানিকতার প্রকাশ ঘটায়।

উদাহরণ:
The Manager
M/S Ananda Traders
Purana Paltan, Dhaka-1000

 

৪. সম্বোধন (Salutation): সম্বোধন হল প্রাপকের প্রতি সম্মানসূচক সম্ভাষণ। এটি প্রাপকের প্রতি প্রেরকের ভদ্রতা ও পেশাদারিত্ব প্রকাশ করে। প্রাপকের পরিচয় জানা থাকলে "জনাব" বা "Dear Sir" লেখা হয়, আর না জানা থাকলে "To Whom It May Concern" লেখা যায়। উদাহরণ: জনাব, অথবা: Dear Sir,

 

৫. বিষয় (Subject): এই অংশে পত্রের মূল উদ্দেশ্য বা বিষয়বস্তু সংক্ষেপে লেখা হয়। বিষয় এমনভাবে লেখা হয় যেন প্রাপক এক নজরে বুঝতে পারেন, পত্রটি কেন পাঠানো হয়েছে। এটি সাধারণত পত্রের মাঝে সেন্টার করে অথবা বিষয় লেখার পর ডান পাশে দাগ টেনে লেখা হয়। উদাহরণ: বিষয়: বিলম্বিত পণ্যের সরবরাহ সংক্রান্ত অভিযোগ।

 

৬. মূল বক্তব্য বা দেহাংশ (Body of the Letter): এই অংশটি ব্যবসায় পত্রের প্রাণ বা মূল অংশ। এখানে পুরো বক্তব্য বিশ্লেষণ করে উপস্থাপন করা হয়। এটি আবার তিনটি উপঅংশে ভাগ করা যায়:

ক) প্রস্তাবনা (Introduction): এই অংশে পত্র লেখার পটভূমি বা প্রেক্ষাপট সংক্ষেপে বলা হয়। যেমন— পূর্বের কোনো লেনদেন, আগের চিঠির উল্লেখ, কিংবা সমস্যার সূচনা।

খ) মূল বক্তব্য (Main Content): এখানে বিস্তারিতভাবে সমস্যার বিবরণ, প্রস্তাব, দাবি, অনুরোধ বা অভিযোগ লেখা হয়। এটি পত্রের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

গ) উপসংহার (Conclusion): এই অংশে ভদ্রভাবে বক্তব্য শেষ করা হয়। প্রাপক যেন পত্রের পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেন, সে আশা বা অনুরোধ প্রকাশ করা হয়। উদাহরণ: আমরা আশাবাদী, আপনি দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। আপনার সদয় উত্তর প্রত্যাশা করছি।”

 

৭. সমাপ্তি সম্ভাষণ (Complimentary Close): এটি পত্রের শেষের অংশ যেখানে প্রাপককে সম্মান জানিয়ে ভদ্রভাবে পত্র শেষ করা হয়। এর মাধ্যমে প্রেরকের সৌজন্যবোধ ও পেশাদারিত্ব ফুটে ওঠে। উদাহরণ: বিনীত, অথবা: Sincerely yours,

 

৮. স্বাক্ষর ও নাম (Signature & Name): সমাপ্তি সম্ভাষণের নিচে প্রেরকের পূর্ণ নাম, পদবী এবং প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করা হয়। অফিসিয়াল পত্রে প্রেরকের স্বাক্ষর ও প্রতিষ্ঠানিক সীল থাকা বাধ্যতামূলক।

উদাহরণ:
(
স্বাক্ষর)
মোঃ কামরুল ইসলাম
ম্যানেজার (ক্রয় বিভাগ)
Rahman Traders

 

উপসংহার: ব্যবসায় পত্র লেখার ক্ষেত্রে এই কাঠামো অনুসরণ করা অত্যন্ত জরুরি। এতে পত্রটি হয়ে ওঠে পরিষ্কার, প্রাঞ্জল ও কার্যকর। একইসাথে এটি পাঠকের উপর পেশাদার ও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

 

সার্চ কী: ব্যবসায়পত্র, বাণিজ্যিক পত্র,  ব্যবসায়পত্রের সংজ্ঞা, বাণিজ্যিকপত্রের সংজ্ঞা দিন,  ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের প্রধান অংশ, ব্যবসায়পত্র বা বাণিজ্যিক পত্রের কাঠামো, বাণিজ্যিক পত্রের মেয়াদ কত? বাণিজ্যিক পত্রের বিভিন্ন অংশগুলো কি কি? বাণিজ্যিক কাগজ কী? পত্র কাকে বলে? বাণিজ্যিক পত্রের বিভিন্ন অংশগুলো বর্ণনা, বাণিজ্যিক পত্র লেখার নিয়ম, বাণিজ্যিক পত্র কত প্রকার ও কি কি, বাণিজ্যিক পত্র লেখার কাগজের সাইজ কত প্রকার ও কি কি, বাণিজ্যিক পত্র কী, বাণিজ্যিক পত্র ও ব্যক্তিগত পত্রের মধ্যে পার্থক্য দেখাও, বাণিজ্যিক পত্র বিক্রয়ে কোনটি জামানত হিসেবে কাজ করে, বাণিজ্যিক পত্রের গুরুত্ব আলোচনা কর, ব্যবসায়িক পত্রের সংজ্ঞা কি? ব্যবসায়িক পত্র তিন প্রকার কি কি? বাণিজ্যিক পত্রকে কী বলা হয়? ব্যবসায়িক পত্রের ৭টি সি কি কি? ব্যবসায়িক পত্রের বিভিন্ন অংশগুলো কি কি বিভিন্ন অংশের বর্ণনা দাও, বাণিজ্যিক পত্র ও ব্যক্তিগত পত্রের মধ্যে পার্থক্য, বাণিজ্যিক পত্র বিক্রয়ে কোনটি জামানত হিসেবে কাজ করে, বাণিজ্যের বৈশিষ্ট্য কয়টি, একটি আদর্শ বাণিজ্যিক পত্রের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর, প্রাতিষ্ঠানিক পত্র কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো। প্রাতিষ্ঠানিক পত্র কয় প্রকার ও কি কি, বাণিজ্যিক পত্র কী, বাণিজ্যিক পত্র কী?বাণিজ্যিক পত্র বলতে কি বুঝায়? ব্যবসায়িক পত্র কাকে বলে ও উদাহরণ দাও? বাণিজ্যিক কাগজ কী? বাণিজ্যিক পত্র ও ব্যক্তিগত পত্রের মধ্যে পার্থক্য, বাণিজ্যিক পত্র লেখার নিয়ম, ব্যবসায়িক পত্রের বিভিন্ন অংশগুলো কি কি বিভিন্ন অংশের বর্ণনা দাও, একটি আদর্শ বাণিজ্যিক পত্রের বৈশিষ্ট্য আলোচনা কর, বাণিজ্যিক পত্র বিক্রয়ে কোনটি জামানত হিসেবে কাজ করে, প্রাতিষ্ঠানিক পত্র কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো।, বাণিজ্যিক পত্র লেখার কাগজের সাইজ কত প্রকার ও কি কি, বাণিজ্যের বৈশিষ্ট্য কয়টি, বাণিজ্যিক পত্রের বিভিন্ন অংশ কী কী? বাণিজ্যিক পত্র বলতে কি বুঝায়? ব্যবসায়িক পত্রের গঠন? চিঠি লেখার কত প্রকার ও কি কি? বাণিজ্যিক পত্রের বিভিন্ন অংশ কী কী? বাণিজ্যিক পত্র বলতে কি বুঝায়? ব্যবসায়িক পত্রের গঠন? চিঠি লেখার কত প্রকার ও কি কি? ব্যবসায়িক পত্রের গঠন? ব্যবসায়িক পএের বিভিন্ন অংশগুলো কি কি? চিঠি লেখার কত প্রকার ও কি কি? ব্যবসায়িক পত্র কী? ব্যবসায়িক পত্রের বিভিন্ন অংশগুলো কি কি বিভিন্ন অংশের বর্ণনা দাও,বাণিজ্যিক পত্র কত প্রকার ও কি কি, প্রাতিষ্ঠানিক পত্র কাকে বলে? এর বৈশিষ্ট্যগুলি লেখো। বাণিজ্যিক পত্রের সংজ্ঞা দাও, বাণিজ্যিক পত্রের গুরুত্ব আলোচনা কর, বাণিজ্যিক ও ব্যক্তিগত পত্রের মধ্যে পার্থক্য দেখাও

 

ঘোষণা: এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সকল লেখনি লেখক ও ওয়েব এডমিন মুহাম্মাদ আল-আমিন খান কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। Bangla Articles এর কোনো লেখনি থেকে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক কপি করে সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্য কোনো ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যাবে না। কোনো লেখনি ভালো লাগলে ও প্রয়োজনীয় মনে হলে এই ওয়েবসাইট থেকেই তা পড়তে পারেন অথবা ওয়েব লিংক শেয়ার করতে পারেন। গুগল সার্চ থেকে দেখা গেছে যে- বহু লেখনি কতিপয় ব্যক্তি নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন, যা সম্পূর্ণরূপে কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন। ভবিষ্যতে আবারও এমনটি হলে প্রথমত গুগলের কাছে রিপোর্ট করা হবে ও দ্বিতীয়ত তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই কপিরাইট আইনের আওতায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সাথে সকলের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে- Bangla Articles এ প্রকাশিত কোনো লেখনি আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে, প্রয়োজনে আপনি এর সমালোচনা কমেন্টের মাধ্যমে করতে পারেন। বাক স্বাধীনতা, চিন্তার বহিঃপ্রকাশ করার অধিকার ও লেখালেখি করার অভ্যাসের জায়গা থেকে লেখক যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন। তবে তিনি তার যেকোনো লেখনির ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন যাতে করে শালীনতা বজায় রাখা যায় এবং অন্যের ধর্মীয় অনুভূতি, মূল্যবোধ ও অধিকারের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা যায়। - মুহাম্মাদ আল-আমিন খান, লেখক ও ওয়েব এডমিন, Bangla Articles

Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)
To Top