সরকারি অফিসের জটিলতা কমাতে
আসছে দেশের প্রথম ব্যবসা নিবন্ধন অ্যাপ: নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য এক যুগান্তকারী
উদ্যোগ
বাংলাদেশে নতুন ব্যবসা শুরু করতে গেলে যেসব
প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হয়, তার বেশিরভাগই তৈরি হয় সরকারি দপ্তরের
জটিলতা ও ধীরগতির প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার কারণে। লাইসেন্স সংগ্রহ, নিবন্ধন, অনুমোদনপত্র, বিভিন্ন
দপ্তরের স্বাক্ষর—এসব কাজের জন্য উদ্যোক্তাদের প্রায়ই বারবার অফিসে যেতে হয়,
কখনো দিনভর অপেক্ষা করতে হয়, আর অনেক
ক্ষেত্রেই দালালের দ্বারস্থ হওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। প্রতিটি ধাপে বাড়তি ঝামেলা,
অর্থ ব্যয় ও সময় নষ্ট হওয়ায় নতুন ব্যবসা শুরু করার উদ্যম ব্যাহত হয়।
কিন্তু দীর্ঘদিনের এই দুশ্চিন্তার অবসান ঘটাতে
এবার বড় ঘোষণা এসেছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) এবং বাংলাদেশ
অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)–এর নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীর মুখে। তিনি
জানিয়েছেন—আগামী বছর থেকে ব্যবসা নিবন্ধনের জন্য একটি সমন্বিত ডিজিটাল অ্যাপ চালু
করা হবে, যার মাধ্যমে উদ্যোক্তারা ঘরে বসেই প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র জমা, আবেদন করা, অনুমোদনের অগ্রগতি দেখা এবং নিবন্ধন
সম্পন্ন করতে পারবেন।
এই সংবাদ উদ্যোক্তা মহলে আশার আলো জ্বালিয়েছে।
কারণ এই পদক্ষেপ বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশে ব্যবসা শুরু করার পরিবেশ এক নতুন
অধ্যায়ে প্রবেশ করবে।
কেন ব্যবসা নিবন্ধন
প্রক্রিয়াটি এত কঠিন ছিল?
বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো ঐতিহ্যগতভাবে
কাগজ-নির্ভর ও বহুস্তরীয় হওয়ায় উদ্যোক্তাদের নিম্নোক্ত সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়—
১. বহু ধাপ ও দীর্ঘ প্রক্রিয়া
একটি ব্যবসা নিবন্ধন করতে হলে কর, লাইসেন্স,
ট্রেড রেজিস্ট্রেশন, পরিবেশ ছাড়পত্র, ফায়ার সার্টিফিকেটসহ একাধিক দপ্তরে যোগাযোগ করতে হয়। প্রতিটি দপ্তরের
আলাদা নিয়ম ও কাগজপত্র থাকায় সময় বাড়ে।
২. অফিস ভিজিটের প্রয়োজনীয়তা
অধিকাংশ সেবাই সরাসরি অফিসে গিয়ে সম্পন্ন করতে
হয়। জেলার বাইরে থাকলে উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী ভ্রমণ করতে হয়।
৩. দালাল ও অনৈতিক প্রভাব
অনেক জায়গায় দালালচক্র গড়ে উঠেছে, যারা দ্রুত
কাজ করিয়ে দেওয়ার নাম করে বাড়তি অর্থ নেয়। ফলে উদ্যোক্তাদের প্রকৃত সেবা প্রাপ্তি
ব্যাহত হয়।
৪. তথ্যের স্বচ্ছতার অভাব
কোন ধাপে কী লাগবে, কোন কর্তৃপক্ষ দায়িত্বে—এসব
বিষয়ের পরিষ্কার ধারণা না থাকায় নতুন উদ্যোক্তারা এক ধরনের বিভ্রান্তি ও ভয়ের
মধ্যে থাকেন।
৫. সময় ও আর্থিক ব্যয় বৃদ্ধি
একাধিকবার অফিসে যাওয়া, কাগজপত্র
প্রস্তুত, দালালের খরচ—এসবের কারণে একটি ব্যবসা শুরু করার
আগেই অতিরিক্ত ব্যয় তৈরি হয়।
ডিজিটাল অ্যাপ চালুর মাধ্যমে এই সমস্যাগুলোর বড়
একটি অংশই দূর হয়ে যাবে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা।
নতুন ডিজিটাল অ্যাপে কী
সুবিধা পাওয়া যাবে?
বিডা ও বেজার সমন্বয়ে তৈরি এই অ্যাপটিকে একটি
পূর্ণাঙ্গ “ওয়ান–স্টপ সল্যুশন” হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এর মূল সুবিধাগুলো হলো—
১. অনলাইনে ব্যবসা নিবন্ধন
সম্পূর্ণ করার সুযোগ
উদ্যোক্তাকে আর অফিসে গিয়ে ফর্ম সংগ্রহ বা জমা
দিতে হবে না। ঘরে বসে মোবাইলেই আবেদন করা যাবে।
২. সব আবেদন এক প্ল্যাটফর্ম
থেকে পরিচালনা
কর নিবন্ধন, ট্রেড লাইসেন্স, পরিবেশ
ছাড়পত্রসহ বিভিন্ন দপ্তরের আবেদন একই জায়গা থেকে করা যাবে।
৩. আবেদন প্রক্রিয়ার অগ্রগতি
ট্র্যাকিং
কোন পর্যায়ে আবেদন আছে, কোন
কর্মকর্তা দেখছেন, কবে অনুমোদন হবে—এসব তথ্য রিয়েল–টাইমে
জানা যাবে।
৪. অনলাইনে সব নথির ডিজিটাল
জমা
জাতীয় পরিচয়পত্র, ব্যবসার দলিল, মালিকানা প্রমাণ, কর নথি—সবই স্ক্যান করে আপলোড করা
যাবে।
৫. অফিসে না গিয়েই অনুমোদন
পাওয়া
যথাযথ যাচাই সম্পন্ন হলে অফিসে উপস্থিত না হয়েও
অনুমোদন পাওয়া যাবে।
৬. হয়রানি, দালাল ও
অনৈতিক ব্যয় হ্রাস
ডিজিটাল সিস্টেমের মাধ্যমে দালাল ও ঘুষনির্ভর
কাজের সুযোগ অনেক কমে যাবে।
ঘোষণাটি এসএমই–খাতে কেন এত
গুরুত্বপূর্ণ?
রোববার (৭ ডিসেম্বর) জাতীয় এসএমই পণ্য মেলার
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এই ঘোষণা দেন নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। তিনি বলেন—
“বাংলাদেশে এখনো ব্যবসা শুরু করা সহজ নয়।
নিবন্ধন কার্যক্রম জটিল। অনেকেই সরকারি অফিসে গেলে সরাসরি হয়রানির মুখোমুখি হন।
নতুন অ্যাপ চালু হলে উদ্যোক্তারা ঘরে বসেই সব আবেদন করতে পারবেন।”
এই বক্তব্যকে বিশেষজ্ঞরা দেশের এসএমই খাতে একটি
বড় প্রযুক্তিগত সংস্কারের ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন।
শিল্প পার্ক ও বিসিকে
বিনিয়োগে সরকারের আহ্বান
অনুষ্ঠানে শিল্প উপদেষ্টা উদ্যোক্তাদের কয়েকটি
বিষয়ে গুরুত্ব দেন—
১. বিসিক শিল্প নগরীতে
বিনিয়োগ
এখানে অবকাঠামো উন্নত, পানি–বিদ্যুৎ
সুবিধা ভালো, এবং শিল্প স্থাপনের জন্য পরিবেশ উপযোগী।
২. সরকারি শিল্প পার্কে
কারখানা স্থাপন
এর ফলে এলোমেলো শিল্পায়ন কমে একটি পরিকল্পিত
শিল্প এলাকা তৈরি হবে।
৩. অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ
দেশে বর্তমানে অনেক অর্থনৈতিক অঞ্চল উন্নয়নাধীন, যা ভবিষ্যতে
রপ্তানি–কেন্দ্রিক শিল্পের বড় কেন্দ্র হবে।
এই পদক্ষেপগুলোর সুফল
- শিল্পায়ন দ্রুতগতিতে হবে
- কৃষি জমির ওপর চাপ কমবে
- নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে
৪০০ এসএমই উদ্যোক্তার
অংশগ্রহণে জমজমাট জাতীয় এসএমই মেলা
সাতদিনব্যাপী এই মেলায়—
- প্রায় ৪০০টি এসএমই প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রদর্শন
করেছে
- প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা খোলা
ছিল
- ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা সরাসরি ক্রেতার কাছে পণ্য বিক্রির
সুযোগ পেয়েছে
এই মেলাকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য একটি
উল্লেখযোগ্য মার্কেটিং সুযোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এসএমই খাতে উচ্চ সুদহার—এক বড়
প্রতিবন্ধকতা
আলোচকদের মতে বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে
এসএমই উদ্যোক্তারা সবচেয়ে বেশি ভুগছেন ঋণের উচ্চ সুদে।
ব্যাংক ও এনজিও—দুই ক্ষেত্রেই
সুদ অত্যধিক
- ব্যাংকে ঋণের সুদ প্রায় ১৫ শতাংশ
- এনজিও ঋণে সুদ ২৫ শতাংশ পর্যন্ত
ফলে অনেক উদ্যোক্তা ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে
পারছেন না।
নির্বাচন ও বাজার স্থবিরতার
কারণে ঋণ বিতরণ কমছে
আলোচনায় উঠে এসেছে আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য—
- নির্বাচনের সময় অর্থনীতিতে কিছুটা স্থবিরতা আসে
- ঋণের চাহিদা কমে যায়
- বর্তমানে ব্যাংক খাতে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা
অতিরিক্ত তারল্য রয়েছে
- অর্থনীতি পুরোপুরি সক্রিয় হলে এই তারল্য ব্যবসা খাতে
কাজে লাগবে
এসএমই রপ্তানির জন্য বন্ডেড
ওয়্যারহাউস সহজ করার দাবি
রপ্তানি–মুখী শিল্পের জন্য বন্ডেড ওয়্যারহাউস
লাইসেন্স অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু—
- আবেদন প্রক্রিয়া জটিল
- ব্যয় অনেক বেশি
- ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের পক্ষে এটি অর্জন কঠিন
উদ্যোক্তারা চান—এসএমই খাতের জন্য এই প্রক্রিয়া
সহজ করা হোক। সহজ হলে—
- ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা রপ্তানিতে যুক্ত হতে পারবেন
- জাতীয় রপ্তানি আয় বাড়বে
১০টি গুরুত্বপূর্ণ
প্রশ্ন–উত্তর
১. ব্যবসা নিবন্ধন অ্যাপটি
কবে চালু হবে?
সরকারি ঘোষণায় বলা হয়েছে, আগামী বছর
থেকেই অ্যাপটি চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
২. অ্যাপটি কি সম্পূর্ণ
অনলাইন ভিত্তিক?
হ্যাঁ, ব্যবসা নিবন্ধন, লাইসেন্স
আবেদন, অনুমোদন—সবই অনলাইনে করা যাবে।
৩. অ্যাপটি কি সব ধরনের
উদ্যোক্তার জন্য?
এটি মূলত নতুন উদ্যোক্তা, এসএমই মালিক,
মাঝারি শিল্প ও স্টার্টআপদের জন্য উপযোগী।
৪. এই অ্যাপের মাধ্যমে কি
দালাল নির্ভরতা কমবে?
ডিজিটাল আবেদন ব্যবস্থায় দালালের ভূমিকা প্রায়
বিলুপ্ত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
৫. প্রয়োজনীয় নথি কীভাবে জমা
দেব?
সকল কাগজপত্র স্ক্যান বা ছবি তুলে অ্যাপে আপলোড
করা যাবে।
৬. আবেদন কতদিনে অনুমোদন পাবে?
সময় নির্ভর করবে সেবার ধরন অনুযায়ী, তবে পূর্বের
চেয়ে অনেক দ্রুত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
৭. কি মোবাইল দিয়েই সব কাজ
করা যাবে?
হ্যাঁ, অ্যাপটি মোবাইল–বান্ধবভাবে তৈরি করা হচ্ছে,
যাতে স্মার্টফোন ব্যবহারকারী সহজেই সেবা নিতে পারেন।
৮. অ্যাপ ব্যবহার করতে কি
কোনো ফি দিতে হবে?
সেবা অনুযায়ী সরকারি ফি থাকতে পারে, তবে অতিরিক্ত
চার্জ আরোপের সুযোগ থাকবে না।
৯. অ্যাপ চালুর মাধ্যমে অফিসে
ভিড় কি কমে যাবে?
অধিকাংশ সেবা ডিজিটাল হয়ে গেলে সরকারি অফিসের চাপ
অনেক কমে যাবে।
১০. এই উদ্যোগের ফলে
সামগ্রিকভাবে কী পরিবর্তন আসবে?
ব্যবসা নিবন্ধন সহজ হবে, হয়রানি কমবে,
উদ্যোক্তা বাড়বে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং
অর্থনীতি আরও গতিশীল হবে।
উপসংহার: বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে
সরকারি অফিস–নির্ভর নিবন্ধন প্রক্রিয়া নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য বড় বাধা ছিল। কিন্তু
ব্যবসা নিবন্ধনের ডিজিটাল অ্যাপ চালুর উদ্যোগ সেই বাধাকে সহজ করে দেবে। এটি শুধু
হয়রানি কমাবে না, বরং ব্যবসা পরিবেশকে আরও স্বচ্ছ, আধুনিক
ও উদ্যোক্তা–বান্ধব করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে শিল্প নগরী,
অর্থনৈতিক অঞ্চল, বন্ডেড ওয়্যারহাউস সংস্কার,
সুদহার নীতিমালা—এসব উদ্যোগও বাংলাদেশের এসএমই খাতকে নতুন উচ্চতায়
নিয়ে যেতে পারে।
সরকারি অফিস হয়রানি সমাধান, ব্যবসা
নিবন্ধন অ্যাপ বাংলাদেশ, বিডা বেজা নতুন অ্যাপ, ব্যবসা শুরু করার নিয়ম ২০২৫, নতুন উদ্যোক্তার
লাইসেন্স প্রক্রিয়া, অনলাইনে ব্যবসা রেজিস্ট্রেশন, বাংলাদেশে ব্যবসা নিবন্ধন ডিজিটাল পদ্ধতি, সরকারি
সেবা ডিজিটালাইজেশন, ব্যবসা অনুমোদন অ্যাপ, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ অ্যাপ, SME উদ্যোক্তা
সহায়তা, ব্যবসা লাইসেন্স অনলাইন, অফিস
না গিয়ে ব্যবসা নিবন্ধন, সরকারি হয়রানি কমানোর উপায়, এক জায়গায় সব ব্যবসা সেবা, e-business registration app bd, ব্যবসা করার কাগজপত্র প্রক্রিয়া, লাইসেন্স ইস্যু
বাংলাদেশ, SME ব্যবসা নিবন্ধন, উদ্যোক্তা
বান্ধব নীতি বাংলাদেশ, ডিজিটাল সরকারি সেবা, business
registration Bangladesh, startup Bangladesh support, বন্ডেড
ওয়্যারহাউস এসএমই, লাইসেন্স আবেদন অনলাইন, ব্যবসা শুরু করার সহজ উপায়, বাংলাদেশে SME লোন সমস্যা, SME সুদহার বাংলাদেশ
ঘোষণা: এই ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সকল লেখনি সম্পাদক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। Bangla Articles এর কোনো লেখনি থেকে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক কপি করে সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্য কোনো ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যাবে না। কোনো লেখনি ভালো লাগলে ও প্রয়োজনীয় মনে হলে এই ওয়েবসাইট থেকেই তা পড়তে পারেন অথবা ওয়েব লিংক শেয়ার করতে পারেন। গুগল সার্চ থেকে দেখা গেছে যে- বহু লেখনি কতিপয় ব্যক্তি নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন, যা সম্পূর্ণরূপে কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন। ভবিষ্যতে আবারও এমনটি হলে প্রথমত গুগলের কাছে রিপোর্ট করা হবে ও দ্বিতীয়ত তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই কপিরাইট আইনের আওতায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সাথে সকলের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে- Bangla Articles এ প্রকাশিত কোনো লেখনি আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে, প্রয়োজনে আপনি এর সমালোচনা কমেন্টের মাধ্যমে করতে পারেন। বাক স্বাধীনতা, চিন্তার বহিঃপ্রকাশ করার অধিকার ও লেখালেখি করার অভ্যাসের জায়গা থেকে লেখক ও সম্পাদক যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন। তবে তিনি তার যেকোনো লেখনির ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন যাতে করে শালীনতা বজায় রাখা যায় এবং অন্যের ধর্মীয় অনুভূতি, মূল্যবোধ ও অধিকারের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা যায়। - সম্পাদক, Bangla Articles
.png)
