দক্ষিণ-কোরিয়ায় বোয়েসেল সার্কুলার ২০২৫ ও বিস্তারিত আবেদন পদ্ধতি
দক্ষিণ কোরিয়ায় বিদেশি কর্মী নিয়োগের জন্য
বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (BOESL) নিয়মিতভাবে সার্কুলার প্রকাশ করে। সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে ইপিএস পদ্ধতিতে বিদেশী কর্মী নিয়োগের আবেদন শুরু
হয়েছে। citeturn0search0
দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী নিয়োগের জন্য বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (BOESL) নিয়মিতভাবে সার্কুলার প্রকাশ করে। এই সার্কুলার দক্ষিণ কোরিয়ার ইপিএস (E-9) ভিসা পদ্ধতিতে বিদেশী কর্মী
নিয়োগের জন্য প্রযোজ্য।
BOESL সার্কুলার সংক্রান্ত সকল তথ্য:
- আবেদন পদ্ধতি:
- অনলাইন আবেদন: BOESL-এর ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে প্রার্থীরা তাদের আবেদন জমা দিতে পারেন।
- পোর্টাল: BOESL অফিসিয়াল পোর্টাল
- আবেদনকারীদের প্রথমে নিবন্ধন এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন
করতে হবে,
তারপর ফি পরিশোধ করতে হবে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য পূর্ণ করে
আবেদন করতে হবে।
- আবেদন ফি:
- BOESL সার্কুলারে আবেদন করতে হলে নির্ধারিত আবেদন ফি জমা
দিতে হবে।
- ফি পরিশোধের পদ্ধতি BOESL ওয়েবসাইটে উল্লেখ থাকে,
সাধারণত এটিআর (ATM) অথবা ব্যাংক
ট্রান্সফার মাধ্যমে ফি পরিশোধ করা হয়।
- লটারির মাধ্যমে নির্বাচন:
- আবেদনকারীদের মধ্যে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত প্রার্থীদের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া ভ্রমণের
সুযোগ থাকে।
- লটারি তারিখ ও সময়: BOESL নিয়মিতভাবে
লটারির তারিখ এবং সময় প্রকাশ করে। নির্বাচন হওয়া প্রার্থীদের ডাকা হয়
চূড়ান্ত নিবন্ধনের জন্য।
- সার্কুলার রিলিজের সময়সীমা:
- BOESL সার্কুলার সাধারণত প্রতি বছর কয়েকটি সময়ে প্রকাশিত হয়।
- বিভিন্ন সময়ে আবেদন গ্রহণ করা হয়, তাই
প্রার্থীদের BOESL ওয়েবসাইট নিয়মিত পরিদর্শন করা উচিত।
- কর্তব্য এবং শর্তাবলী:
- আবেদনকারীদের স্বাস্থ্য
পরীক্ষা এবং বয়স সীমা সম্পর্কিত শর্তাবলী অনুসরণ করতে হয়।
- বয়স সীমা সাধারণত ১৮ থেকে ৩৯ বছর এবং প্রার্থীদের
শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে।
- পদ এবং কাজের ধরন:
- ইপিএস (E-9) ভিসা পদ্ধতিতে মূলত শ্রমিক, নির্মাণ, কৃষি, ম্যানুফ্যাকচারিং, ইত্যাদি ক্ষেত্রের কাজের জন্য আবেদন গ্রহণ করা হয়।
- সাধারণত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী প্রার্থীদের কাজের
ক্ষেত্র নির্ধারিত হয়।
- নির্বাচিত প্রার্থীদের জন্য পরবর্তী পদক্ষেপ:
- লটারিতে নির্বাচিত প্রার্থীদের পরবর্তী ধাপগুলো হবে:
- সাক্ষাৎকার: আবেদনকারীকে দক্ষিণ
কোরিয়ার ভাষা এবং কাজের সাথে সম্পর্কিত কিছু মৌলিক দক্ষতার পরীক্ষা দিতে
হতে পারে।
- ভিসা আবেদন: নির্বাচিত প্রার্থীদের
দক্ষিণ কোরিয়াতে কর্মী ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
- টিকিট এবং অন্যান্য ব্যবস্থা: ভিসা
পাওয়ার পর, তাদের যাত্রার জন্য টিকিট এবং অন্যান্য
সুবিধা BOESL প্রদান করবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:
- সর্বশেষ তথ্য: সার্কুলার সম্পর্কিত
বিস্তারিত তথ্যের জন্য BOESL-এর ওয়েবসাইটে নিয়মিত চেক
করা গুরুত্বপূর্ণ।
- দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা: দক্ষিণ কোরিয়ার ইপিএস ভিসা
পদ্ধতিতে আবেদন করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, যেমন
স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট, শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতার শংসাপত্র এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য।
এখন, BOESL ওয়েবসাইট এবং তাদের সোশ্যাল মিডিয়া পেজ নিয়মিত পরিদর্শন করে আপনি যে কোনো নতুন সার্কুলার বা নির্দেশিকা সম্পর্কে অবগত
থাকতে পারবেন।
বোয়েসেল সার্কুলার কোরিয়া 2025
বোয়েসেল কোরিয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪
কোরিয়া লটারি সার্কুলার ২০২৪
কোরিয়ান ভাষা পারদর্শী সার্কুলার ২০২৫
দক্ষিণ কোরিয়া সার্কুলার ২০২৫
কোরিয়া লটারি সার্কুলার ২০২৫
দক্ষিণ কোরিয়া লটারি আবেদন
বোয়েসেল সার্কুলার কোরিয়া 2025
www.boesl.gov.bd notice
www.boesl.gov.bd
application form
www.boesl.org.bd romania
eps.boesl.gov.bd
registration
Brms boesl gov bd
BOESL
বোয়েসেল সার্কুলার কোরিয়া
বোয়েসেল বিদেশি নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
ঘোষণা: এই ওয়েবসাইটে (Bangla Articles) প্রকাশিত সকল লেখনি লেখক ও ওয়েব এডমিন মুহাম্মাদ আল-আমিন খান কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। Bangla Articles এর কোনো লেখনি থেকে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক কপি করে সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্য কোনো ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যাবে না। কোনো লেখনি ভালো লাগলে ও প্রয়োজনীয় মনে হলে এই ওয়েবসাইট থেকেই তা পড়তে পারেন অথবা ওয়েব লিংক শেয়ার করতে পারেন। গুগল সার্চ থেকে দেখা গেছে যে- বহু লেখনি কতিপয় দুষ্কৃতিকারী নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন, যা সম্পূর্ণরূপে কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন। ভবিষ্যতে আবারও এমনটি হলে প্রথমত গুগলের কাছে রিপোর্ট করা হবে ও দ্বিতীয়ত তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই কপিরাইট আইনের আওতায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সাথে সকলের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে- Bangla Articles এ প্রকাশিত কোনো লেখনি আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে, প্রয়োজনে আপনি এর সমালোচনা কমেন্টের মাধ্যমে করতে পারেন। বাক স্বাধীনতা, চিন্তার বহিঃপ্রকাশ করার অধিকার ও লেখালেখি করার অভ্যাসের জায়গা থেকে লেখক যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন। তবে তিনি তার যেকোনো লেখনির ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন যাতে করে শালীনতা বজায় রাখা যায় এবং অন্যের ধর্মীয় অনুভূতি, মূল্যবোধ ও অধিকারের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা যায়। - মুহাম্মাদ আল-আমিন খান, লেখক ও ওয়েব এডমিন, Bangla Articles