মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও কর্মী ব্যবস্থাপনার মধ্যে পার্থক্য
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা (Human Resource Management - HRM) এবং কর্মী ব্যবস্থাপনা (Personnel Management) দুটি সম্পর্কিত হলেও, এর মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। কর্মী ব্যবস্থাপনা একটি ঐতিহ্যগত এবং প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি, যেখানে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা একটি আধুনিক, কৌশলগত এবং সমন্বিত পদ্ধতি।
নিচে এই দুটি
ব্যবস্থাপনার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য দেওয়া হলো:
১. ভাষা ও দৃষ্টিভঙ্গি
- কর্মী ব্যবস্থাপনা: এটি একটি প্রশাসনিক এবং
ঐতিহ্যগত দৃষ্টিভঙ্গি, যেখানে কর্মীদের সাথে আচরণ করা
হয় একটি পণ্য বা উপাদান হিসেবে। এর লক্ষ্য হলো কর্মীদের শৃঙ্খলা বজায় রাখা
এবং তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করা।
- মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা: এটি
একটি কৌশলগত এবং আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি, যেখানে কর্মীকে
"সম্পদ" হিসেবে দেখা হয়, এবং তাদের দক্ষতা,
কর্মক্ষমতা এবং উন্নয়নকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। এর লক্ষ্য
হলো কর্মীদের সম্ভাবনা সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে আসা।
২. কর্মীদের প্রতি মনোভাব
- কর্মী ব্যবস্থাপনা: কর্মীদেরকে সাধারণত একটি
"শ্রমিক" হিসেবে দেখা হয়, যাদের কাজের
মাধ্যমে সংস্থার লক্ষ্য অর্জিত হয়। এতে কর্মীদের সম্পর্ক এবং তাদের মানসিক
অবস্থান গুরুত্ব পায় না।
- মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা: কর্মীদেরকে
একটি গুরুত্বপূর্ণ "সম্পদ" হিসেবে দেখা হয়, এবং
তাদের কর্মদক্ষতা, মনোবল এবং সন্তুষ্টি বৃদ্ধির মাধ্যমে
সংস্থার লক্ষ্য অর্জন করার চেষ্টা করা হয়।
৩. দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন
- কর্মী ব্যবস্থাপনা: এটি ঐতিহ্যগতভাবে বেতন,
শৃঙ্খলা, এবং কাজের শর্তাবলীর মধ্যে
সীমাবদ্ধ ছিল।
- মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা: এটি
কর্মীদের উন্নয়ন, প্রশিক্ষণ, কর্মী
সম্পর্ক, নেতৃত্ব উন্নয়ন, এবং
কর্মক্ষেত্রে কাজের পরিবেশের উপর বেশি মনোযোগ দেয়। এখানে কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি
এবং কর্মীদের দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নও গুরুত্ব পায়।
৪. কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি
- কর্মী ব্যবস্থাপনা: এটি একটি প্রশাসনিক পদ্ধতি
এবং একে মূলত প্রতিদিনের কাজে দক্ষতা বৃদ্ধি বা সমস্যা সমাধান করা হয়।
- মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা: এটি
একটি কৌশলগত পদ্ধতি যা সংস্থার উদ্দেশ্য, লক্ষ্য এবং
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার সাথে সম্পর্কিত। এর মধ্যে কর্মীদের দক্ষতা, প্রশিক্ষণ, সাংগঠনিক সংস্কৃতি এবং মনোবল বৃদ্ধি
করার জন্য দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করা হয়।
৫. কর্মী মূল্যায়ন
- কর্মী ব্যবস্থাপনা: কর্মীদের কর্মক্ষমতা
মূল্যায়ন করা হয় প্রধানত প্রশাসনিকভাবে, যেমন বেতন
বৃদ্ধি বা পদোন্নতি দেওয়ার সময়।
- মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা: কর্মীদের
কর্মক্ষমতা শুধু প্রশাসনিক মূল্যায়নই নয়, তাদের পেশাগত
উন্নয়ন এবং দক্ষতার বৃদ্ধির জন্য সমন্বিত মূল্যায়ন করা হয়।
৬. নেতৃত্ব এবং ব্যবস্থাপনা
- কর্মী ব্যবস্থাপনা: কর্মী ব্যবস্থাপকরা তাদের
কর্মীদের প্রতি আদেশ এবং নির্দেশনা দিয়ে থাকেন, এবং
তাদের কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করেন।
- মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা: এখানে
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপকরা একটি সহযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করেন, যেখানে কর্মীদের মতামত গুরুত্ব পায় এবং তারা নেতৃত্বের অংশ হিসেবে
কাজ করে।
৭. প্রযুক্তি এবং পরিবর্তন
- কর্মী ব্যবস্থাপনা: প্রযুক্তি বা পরিবর্তন আনার
বিষয়টি কম গুরুত্ব পায় এবং এটি সাধারণত পুরনো পদ্ধতির সাথে সম্পর্কিত।
- মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা: আধুনিক
প্রযুক্তি এবং পরিবর্তনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে, মানবসম্পদ
ব্যবস্থাপনা নতুন প্রযুক্তি ব্যবহার এবং পরিবর্তনশীল কর্মস্থল পরিবেশে উন্নতি
সাধনের দিকে নজর দেয়।
৮. সংগঠন এবং সাংস্কৃতিক
পরিবর্তন
- কর্মী ব্যবস্থাপনা: এটি শুধুমাত্র কর্মীদের
প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনায় সীমাবদ্ধ, এবং এর মাধ্যমে
সাংস্কৃতিক পরিবর্তন বা কর্মী সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য কাজ করা হয় না।
- মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা: এটি সংস্থার সাংস্কৃতিক পরিবর্তন, কর্মী সম্পর্কের উন্নয়ন এবং দলবদ্ধ কাজের পরিবেশ সৃষ্টি করার ওপর জোর দেয়।
উপসংহার: সার্বিকভাবে, কর্মী ব্যবস্থাপনা এবং মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা উভয়ই কর্মী পরিচালনার পদ্ধতি হলেও, মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা একটি আধুনিক এবং কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করে যেখানে কর্মীদের উন্নয়ন, কর্মক্ষেত্রের সংস্কৃতি এবং দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য অর্জনকে গুরুত্ব দেওয়া হয়, অন্যদিকে কর্মী ব্যবস্থাপনা ঐতিহ্যগতভাবে একে প্রশাসনিক কাজ হিসেবে দেখে এবং কর্মীদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের তদারকি করে।
বিকল্প উত্তর:
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও কর্মী ব্যবস্থাপনার মধ্যে পার্থক্য
নিচে মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা (Human Resource Management - HRM) ও কর্মী ব্যবস্থাপনা (Personnel Management)-এর মধ্যে স্পষ্ট ও বিস্তারিত পার্থক্য তুলে ধরা হলো:
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বনাম কর্মী ব্যবস্থাপনা: পার্থক্যসমূহ
|
উপসংহার: মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা একটি আধুনিক ও কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি যেখানে কর্মীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অপরদিকে, কর্মী ব্যবস্থাপনা তুলনামূলকভাবে প্রথাগত, যেখানে প্রশাসনিক কার্যক্রমের ওপর জোর দেওয়া হয়। বর্তমানে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান HRM-কে গ্রহণ করছে, কারণ এটি কর্মীদের উন্নয়ন ও প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনে আরও কার্যকর।
বিকল্প উত্তর:
ব্যবস্থাপনার জগতে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে ধারণা ও প্রয়োগে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। কর্মী ব্যবস্থাপনা ছিল একটি ঐতিহ্যবাহী ও প্রশাসনিক পদ্ধতি, যা মূলত কর্মচারীদের নিয়ন্ত্রণ, নিয়মকানুন অনুসরণ এবং বেতন প্রদানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান চালানোর উপর জোর দিত। তবে বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসায়িক পরিবেশে শুধুমাত্র প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা যথেষ্ট নয়। এর পরিবর্তে উদ্ভব হয়েছে একটি আরও কৌশলগত ও মানব-কেন্দ্রিক ব্যবস্থাপনার, যার নাম মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা। এখানে কর্মীদেরকে শুধুমাত্র শ্রমিক নয়, বরং প্রতিষ্ঠান উন্নয়নের অন্যতম সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই দুই ধরনের ব্যবস্থাপনার মধ্যে বেশ কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে, যা নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও কর্মী ব্যবস্থাপনার মধ্যে পার্থক্য
১. ধারণা ও দৃষ্টিভঙ্গি: মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা (HRM) হলো একটি কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গিভিত্তিক প্রক্রিয়া, যেখানে কর্মীদের প্রতিষ্ঠানকে সাফল্য অর্জনে সহায়ক একটি মূল সম্পদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অপরদিকে, কর্মী ব্যবস্থাপনা একটি ঐতিহ্যবাহী ও প্রশাসনিক পদ্ধতি, যেখানে কর্মীদের শুধুমাত্র একটি দায়িত্ব বা ব্যয় হিসেবে দেখা হয়।
২. কাজের পরিসর ও কার্যক্রম: মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার পরিসর অনেক বিস্তৃত। এতে কর্মী নির্বাচন, প্রশিক্ষণ, কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন, নেতৃত্ব উন্নয়ন, কর্মী সম্পৃক্ততা, কর্ম-সংস্কৃতি গঠন প্রভৃতি অন্তর্ভুক্ত থাকে। অন্যদিকে, কর্মী ব্যবস্থাপনা প্রধানত বেতন, ছুটি, উপস্থিতি, অভিযোগ নিষ্পত্তি ইত্যাদি সীমিত প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার মধ্যে সীমাবদ্ধ।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণে কর্মীদের ভূমিকা: মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় কর্মীদের মতামত ও অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। তারা সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পারে। কর্মী ব্যবস্থাপনায় সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে নেওয়া হয় এবং কর্মীরা সাধারণত অনুসরণকারী ভূমিকা পালন করে।
৪. যোগাযোগ পদ্ধতি: HRM-এ যোগাযোগ পদ্ধতি দ্বিমুখী; অর্থাৎ শীর্ষ থেকে নিচ এবং নিচ থেকে শীর্ষ—উভয়দিকেই মতামত আদান-প্রদান হয়। কিন্তু কর্মী ব্যবস্থাপনায় যোগাযোগ একমুখী; কেবল ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আদেশ প্রদান করেন এবং কর্মীরা তা পালন করে।
৫. অনুপ্রেরণা ও পুরস্কার: মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় কর্মীদের মোটিভেট করতে শুধু বেতন নয়, প্রশংসা, পদোন্নতি, প্রশিক্ষণ, কর্মপরিবেশ উন্নয়ন ইত্যাদি নানা উপায় ব্যবহৃত হয়। অপরদিকে, কর্মী ব্যবস্থাপনায় অনুপ্রেরণার উপায় হিসেবে মূলত বেতন এবং আর্থিক সুবিধাকেই গুরুত্ব দেওয়া হয়।
৬. লক্ষ্য ও দৃষ্টিভঙ্গি: HRM দীর্ঘমেয়াদি ও ভবিষ্যতমুখী লক্ষ্যকে সামনে রেখে পরিকল্পনা করে, যেখানে কর্মীদের সংগঠনের উন্নয়নে কৌশলগত অংশীদার হিসেবে গড়ে তোলা হয়। কিন্তু কর্মী ব্যবস্থাপনায় স্বল্পমেয়াদী লক্ষ্য এবং তাৎক্ষণিক প্রশাসনিক প্রয়োজন পূরণে বেশি মনোযোগ দেওয়া হয়।
৭. নিয়ন্ত্রণ ও তদারকি: মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় আত্মনিয়ন্ত্রণ, দায়িত্ববোধ ও কর্মীদের স্বাধীনতাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। পক্ষান্তরে, কর্মী ব্যবস্থাপনায় নিয়ম-কানুন ও বাহ্যিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার উপর নির্ভরতা বেশি।
৮. প্রতিষ্ঠান সংস্কৃতির ভূমিকা: HRM প্রতিষ্ঠানের সংস্কৃতি গঠনে, কর্মীদের একীভূতকরণ এবং মূল্যবোধের বিকাশে কার্যকর ভূমিকা রাখে। কিন্তু কর্মী ব্যবস্থাপনায় সংস্কৃতির উপর প্রভাব কম এবং এটি কেবল নীতিমালার অনুসরণে সীমাবদ্ধ থাকে।
৯. প্রযুক্তির ব্যবহার: আধুনিক মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার অনেক বেশি, যেমন: HR software, employee analytics ইত্যাদি। কর্মী ব্যবস্থাপনা এখনো অনেকাংশে ম্যানুয়াল পদ্ধতির উপর নির্ভরশীল।
১০. সামগ্রিক উদ্দেশ্য: HRM-এর উদ্দেশ্য হলো কর্মীদের মধ্যদিয়ে প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক দক্ষতা ও প্রতিযোগিতামূলক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা। অপরদিকে, কর্মী ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্য হলো প্রতিষ্ঠানকে প্রশাসনিকভাবে কার্যকর রাখা।
উপসংহার: সার্বিকভাবে বলা যায়, মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা আধুনিক, কর্মী-কেন্দ্রিক এবং কৌশলগত একটি ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি, যা প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘমেয়াদি সফলতা নিশ্চিত করে। আর কর্মী ব্যবস্থাপনা একটি পুরনো ও প্রশাসনিক প্রক্রিয়া, যা শুধুমাত্র দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যবহৃত হয়। আধুনিক বিশ্বে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠান HRM পদ্ধতিকে বেছে নিচ্ছে, কারণ এটি কর্মীদের সর্বোচ্চ দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করে।
সার্চ কী: মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বই pdf free download, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বাংলা pdf, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা pdf, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার নীতিমালা, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব আলোচনা কর, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বই PDF, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা অনার্স ২য় বর্ষ, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী কী কী?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার চারটি কাজ কি?, আধুনিক মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার জনক কে?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ কি? মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার ৫টি কাজ কি কি?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার পূর্ববর্তী নাম কী ছিল?, হিউম্যান রিসোর্স নির্বাচন বলতে কি বোঝায়?, HRM এর প্রকৃতি বলতে কী বোঝ?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বই pdf free download, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা pdf, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বাংলা pdf, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা ইউনিট ২, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার নীতিমালা, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট বই PDF, কর্মী ব্যবস্থাপনা ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার মধ্যে পার্থক্য HRM, কর্মী ব্যবস্থাপনা কি এবং এর কাজ কি?, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কী কী?, কর্মী ব্যবস্থাপনা কাকে বলে?, কর্মী ব্যবস্থাপক কি?, কর্মী ব্যবস্থাপনা ও মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার মধ্যে পার্থক্য, কর্মী ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব, কর্মী ব্যবস্থাপনা কি, অফিস কর্মী ব্যবস্থাপনার সংজ্ঞা দাও, কর্মী ব্যবস্থাপনার বৈশিষ্ট্য, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বই pdf free download, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনার কার্যাবলী, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা ইউনিট ২
ঘোষণা: এই ওয়েবসাইটে (www.banglaarticles.com) প্রকাশিত সকল লেখনি লেখক ও ওয়েব এডমিন মুহাম্মাদ আল-আমিন খান কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। Bangla Articles এর কোনো লেখনি থেকে সম্পূর্ণ অথবা আংশিক কপি করে সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্য কোনো ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা যাবে না। কোনো লেখনি ভালো লাগলে ও প্রয়োজনীয় মনে হলে এই ওয়েবসাইট থেকেই তা পড়তে পারেন অথবা ওয়েব লিংক শেয়ার করতে পারেন। গুগল সার্চ থেকে দেখা গেছে যে- বহু লেখনি কতিপয় ব্যক্তি নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন, যা সম্পূর্ণরূপে কপিরাইট আইনের লঙ্ঘন। ভবিষ্যতে আবারও এমনটি হলে প্রথমত গুগলের কাছে রিপোর্ট করা হবে ও দ্বিতীয়ত তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই কপিরাইট আইনের আওতায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সাথে সকলের জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে- Bangla Articles এ প্রকাশিত কোনো লেখনি আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে, প্রয়োজনে আপনি এর সমালোচনা কমেন্টের মাধ্যমে করতে পারেন। বাক স্বাধীনতা, চিন্তার বহিঃপ্রকাশ করার অধিকার ও লেখালেখি করার অভ্যাসের জায়গা থেকে লেখক যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন। তবে তিনি তার যেকোনো লেখনির ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন যাতে করে শালীনতা বজায় রাখা যায় এবং অন্যের ধর্মীয় অনুভূতি, মূল্যবোধ ও অধিকারের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করা যায়। - মুহাম্মাদ আল-আমিন খান, লেখক ও ওয়েব এডমিন, Bangla Articles